অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাজ করার নিয়ম
আজকের ব্লগ আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমরা ।
বতমান অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য বিশেষ কোনো যোগ্যতা বা দক্ষতা নেই ।
আপনাদের আমি ব্লগ আর্টিকেল এর মাধ্যমে মাকেটিং এর সঠিক ধারণা দিবো ।
আপনারা পুরো ব্লগটি মন দিয়ে পড়ে কাজ করলে কোনো সমস্যা হবে না ।
প্রযুক্তিগত উন্নয়ন এর জন্য মাকেটিং এর নিয়ম প্রতি নিয়ত সময়ের সাথে সাথে পরিবতন হয়ে আসছে ।
অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং অনলাইন ইনকাম করার বড় মাধ্যম হিসাবে পরিচিত লাভ করছে বিজনেস এর কাজে ।
যদি আপনি এই সাইটের সাথে কোনো ,
স্প্যামিং না করেন তাহলে সঠিক নিয়ম মেনে কাজ করলে ।
আপনার একটা ভালো ইনকাম হলে সুন্দর ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ পাবেন ।
তাই আমি আপনাদের মাঝে বলবো ,
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি এবং কি ভাবে কাজ করতে হয় ।
তারপর সুবিধা –অসুবিধা নিয়েই সঠিক তথ্য দেওয়ার চেস্টা করব ।
অ্যাফিলিযেট মার্কেটিং বলতে কি বোঝায় :
বতমান মার্কেটিং করে অনেক লোক ভালো আয় করছে ।
আধুনিক জগতের মার্কেটিং প্রক্রিয়ার মধ্যে জনপ্রিয় মাধ্যম হয়েছে ।
অ্যাফিলিয়েট শব্দের বাংলা অথ হলো অধিভূক্ত ।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাজ করার নিয়ম
যেমন একটি কোম্পানি প্রোডাক্ট বা পণ্য এবং
সেবা তৃতীয় পক্ষ হিসাবে অনলাইন প্রমোট করে । বা বিক্রি করে কমিশন পাওয়ার নাম হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং নামে পরিচিত ।
অর্থ্যাৎ কোনো প্রতিষ্ঠান এর অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করার এই সহজ প্রক্রিয়া হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলা হয় ।
অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং সাধারণ মাকেটিং এর চেয়ে আলাদা ।
ধরুন আপনি ই-কমাস ওয়েসাইট কাজ করেন ।
তাই আপনি প্রোডাক্ট সেল ও বিজনেস সাইট বড় করার উপায় খুজতেছেন ।
সেই ক্ষেত্রে আপনার জন্য আশীবাদ হয়ে আসতে পারে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সোস এর মাধ্যমে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবে ।
আপনার পণ্য সেল করার জন্য তৃতীয় পক্ষকে কিছু কমিশন দিতে হবে ।কিন্তু আপনার মার্কেটিং খরচ অনেকাংশেই কমে যাবে ।
তাই বতমান কোম্পানি গুলো যেমন , বিসভুত কোম্পানি বা অ্যামাজন ও অন্য কোম্পানি গুলো এই ভাবে মাকেটিং করে আসছে ।
ওয়েবসাইট :
কিন্তু আমরা তো নতুন মাকেটিং করার জন্য ওয়েবসাইট কোথায় পাবো ।
চিন্তার কোনো কারণ নেই ,
অ্যাফিলিযেট মাকেটিং করার জন্য আপনার কোনো ওয়েবসাইট থাকার প্রয়োজন নেই ।
অথ্যাৎ মাকেটিং করার জন্য প্রয়োজন পড়ে উৎস বা সোস এটাই নিয়ম ।
আপনি যার প্রোডাক্ট প্রমোট করার জন্য একটি প্ল্যাট ফম এর দরকার লাগবে ।
কারণ আপনি নিদিস্ট সাইট ছাড়া কাজ করলে টাকা পাবেন না ।
তাই সাইটের এডমিন এর সাথে কথা বলে পারসেন্ট টেস্ট কন্টাক করে কাজ করবে না ।
কিন্তু অনেকেই আছে যে কন্টাক না করে কাজ করে এতে তাদের সময় অপচয় হয় ।
তাই অ্যাফিলিয়েট মারকেটিং করার জন্য ব্লগ সাইট অনেক জনপ্রিয় ।
কিন্তু বতমান অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং গুলো ব্লগ ওয়েবসাইট প্রোডাক্ট মাকেটিং করার জন্য বেশি প্রধান্য দিয়ে থাকে ।
কারণ বতমান অনলাইন ইউজার বেশি তারা ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে বিজনেস ভালো ভাবে প্রচার করা হয় ।
তাই এই মাকেট প্লেসে এর মাধ্যমে একটি ব্লগ আটিকেল থাকলে আপনার জন্য এল ডোরাডো হবে ।
প্রথমে যে কোনো মাকেটিং করার জন্য মাকেট থেকে প্রোডাক্ট রিসাচ করতে হবে ।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাজ করার নিয়ম
আপনি যে প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করবেন তা কাস্টমার যেন পছ্দ করে । মাকেটিং করার প্রধান কারণ প্রোডক্ট বাছাই করা ।
এবং যে নিশ প্রোডাক্ট বের করছেন ঔ রিলেটেড ওয়েবসাইট তৈরি করে ।
আপনাকে ব্লগ আর্টিকেল পাবলিস্ট করতে হবে ।
যখন আপনার সাইটে প্রতি দিন পোস্ট আপলোড করার পর ভিজিটর আসবে পড়ার জন্য তখন আপনি অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং এর জন্য আবেদন করতে পারবেন ।
এই সব সাইট গড়ার জন্য ব্লগ আটিকেল গুলো ইনফো ও মানি আটিকেল এম সমন্বয় তৈরি হয়ে থাকে ।
এর মানে বলতে কিছ আটিকেল নিবাচিত প্রোডাক্ট সর্ম্পকে আলোচনা করে ।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাজ করার নিয়ম
আর কিছু আটিকেল প্রোডাক্ট এর ভালো মন্দ যাচাই করে থাকে।কিন্তু এই সব তথ্য না দিলে একজন ভিজিটর আপনার খুব সহজে কাস্টমার হবে যাবে ।
অর্থ্যাৎ আপনাকে অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং করার জন্য আপনার কাস্টমার এর কাছে ভার্চুয়াল ভাবে পেীছাতে হবে ।
এই ভাবে আপনাকে তৃতীয় পক্ষ লোক বের করে অনলাইন অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং করতে হবে ।
ইউটিউব চ্যানেল :
বতমান ইউটিউব একটি জনপ্রিয়্ একটি ভিডিও প্ল্যাটফম ।
সব সময় বিভিন্ ধরনের ভিডিও আপলোড করে আসছে ।
প্রতি দিন সেই ভিডিও গুলো লক্ষ লক্ষ মানুষ গুলো দেখে থাকে ।একজন ব্যক্তি প্রোডাক্ট অনলাইন থেকে কিনতে চাইলে সামনা সামনি দেখে পছন্দ করে ।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাজ করার নিয়ম
অর্থ্যাৎ অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং প্ল্যাট ফম কোনো পণ্য ক্রেতার সামনে সঠিক ভাবে বণণা করা হলো তখন তা ভ্যালূ ক্রিয়েট হয়ে থাকে ।
অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং করার জন্য ব্লগ আটিকেল এর চেয়ে ,
একটি সুন্দর ভিডিও বানিয়ে অ্যাড ক্যাম্পইন চালাতে হবে ।
তাহলে মাকেটিং করার প্রভাব বেশি কাযকারী হবে ।
তাই ভিডিও মা্ধ্যমে একজন ক্রেতা সরাসরি প্রোডাক্টের কোয়ালিটি পরীক্ষা করতে পারে যে পন্য টি পছন্দ হলে কিনে ফেলবে ।
যারা নতুন অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং করতে ইচ্ছুক তাদের জন্য একটা ইউটিউব চ্যানেল এর মাধ্যমে পারফেক্ট একটি সোস হতে পারে ।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাজ করার নিয়ম
তাই আপনার উপস্থাপনা মাধ্যমে একটা ভালা ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতে হবে ।
সেই ভিডিও থেকে আপনার ভিডিও এর ডিসক্রিপশন থাকলে ।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাজ করার নিয়ম
এবং লিংক থেকে আপনার কাস্টমার প্রোডাক্ট কিনলে আপনি তাদের কাছ থেকে নিদিস্ট পরিমাণ প্রফিট পাবেন ।
ই-মেইল মার্কেটিং :
বতমান ইমেইল ব্যবহার করে এমন কোনো লোক খুজে পাওয়া অনলাইন জগতে সম্ভব ।
কারণ আপনি স্মাট ফোন ব্যবহার করার ফলে ইমেইল লাগবে ,
তাছাড়া আপনি ইনস্টল করতে পারবেনা ।
যেমন , ফেসবুক একাউন্ট তৈরি করতে হল জিমেইল বা ইমেল লাগবে ,
ও ইউটিউবিং করলে বিজনেস মেইল অবশ্যই লাগবে তাছাড়া আপনি একাউন্ট ক্রিয়েট করতে পারবেনা ।
তাই অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং এর পাশাপাশি বতমান ইমেইল মাকেটিং বেশ জনপ্রিয় হয়েছে ।
যে কাস্টম মেইল বা সাভার ইউজ করে এবং ফ্রি মেইল সাভিস ইউজ করেও মাকেটিং করা সম্ভব ।
কিন্তু এই বিজনেস করার জন্য কিছু শত রয়েছে ।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাজ করার নিয়ম
মাকেটিং জন্য অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামের অ্যাপ্রুভাল নিতে হবে বিজনেস এর জন্য ।
ইনফলুয়েন্সার মার্কেটিং :
আমরা ফেসবুক বা ইন্সট্রাগ্রাম কথা শুনেছি ,
কিন্তু ফেসবুক বা ইন্সটাগ্রাম মানুষ অনেক মানুষ হাতে থাকা
স্মাট ফোন দিয়ে অবসর সময় দেখে থাকে ।
তাই ফেসবুক বা ইন্সটাগ্রাম দৈনন্দিন শট ভিডিও ও রিলস তৈরি করে তাদের ।
ভিউয়ারদের ইফুল এন্স করে থাকে ।
বিজনেস করা অনেক বতমান মাধ্যম রয়েছে ।
আপনাদের সব বিষয়ে বলবো ।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাজ করার নিয়ম
কিন্তু আপনি যদি একজন ইনফু এন্সার হয়ে থাকেন ।
তাহলে শটস বা রিলস ভিডিও এর মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট প্রোডাক্ট প্রমোট ভিডিও মাধ্যমে তুলে ধরলে ইউজার দের কাছে যাবে ।
যদি আপনার ফেসবুক বা ইন্সটাগ্রাম মনিটাইজেশন পেয়ে থাকেন ।
তাহলে মনিটাইজেশন এর সাথে অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং থেকে আলাদা একটা ইনকাম প্রুফিট করতে পারে ।
অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং করে লাভ কি ?
অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং করার বিভিন্ন পথ রয়েছে ।
তাই অনলাইন থেকে ডলার ইনকাম করার জন্য একটা সফল মাধ্যম ।
তাই মাকেটিং কেন করবেন , সেই বিষয় নিচে আলোচনা করা হবে ।
অভিজ্ঞতা অজন :
উদাহরণ , আপনি ভবিষ্যৎ একটি ব্যবসায়িক প্রতিস্টান করতে ইচ্ছুক ।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাজ করার নিয়ম
তাই আপনি বাস্তব জীবনে কোনো অভিজ্ঞতা ছাড়া নতুন বিজনেস শুরু করা বোকার কাজ ।
কিন্তু কোম্পানি কোনো আপডেট ও সম্প্রতি নতুন বিজনেস শুরু করার পরও যদি কোনো কারণে বন্ধ হয়ে যায় ।
তাহলে সেখানে আপনার ইনভেস্ট করা অথ এবং সময় দুটোই নস্ট হবে ।
বিজনেস করার আগে তাদের শত
এবং সেখানে কি কি সমস্যা উদ্ভব হয় এবং সেগুলো না জানলে আপনার বিজনেস সঠিক ভাবে পরিচালনা করবে অসম্ভব হয়ে যাবে ।
বতমান অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং করে একজন ,
মাকেটার বিজনেস মডেল সর্ম্পকে ভালো ধারণা লাভ করবে ।
কারণ কম টাকা ইনভেস্ট করে কাজ জানা ভালো ।
কাজ না জানলে মাকেটিং করে কোনো উপায় নেই পুরো সময় লস্ট হবে ।
তাই আপনাদের বলছি আগে কাজ জানবেন তারঁপর অনলাইন বিজনেস উপর ক্যারিয়ার গড়ার পথ খুজে নিবেন ।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাজ করার নিয়ম
ক্যারিয়ার গড়ার লক্ষ :
অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং অনলাইন জগতে ইনকাম করার পদ্ধতি নয় ।
সেই সাথে আপনার একটা সুরক্ষিত ক্যারিয়ার গড়ার জন্য কাযকরী হবে ।
কিন্তু অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং করার জন্য অনেকগুলো বিষয়ে অভিজ্ঞতা অজন করতে হবে ।
তাই এই সমস্ত কাজ করার জন্য আপনার কিছু অভিজ্ঞতা যে গুলো লাগবে ।
যেমন আপনার ওয়েসাইট তো থাকলে হবে মাকেটিং এর জন্য ।
তাই এসইও , ওয়েসাইট মেইন্টেইন , মাকেটিং অথনীতি ,
কনটেন্ট রাইটিং সহ ইত্যদি বিষয়ে বেসিক জ্ঞান থাকা প্রয়োজন ।
তাছাড়া আপনি মাকেট প্লেস ভালো কিছু করতে পারবেনা ।
এর পাশাপাশি আপনি এই সমম্ত স্কিল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং ছাড়াও আপনি ফ্রিল্যান্সিং বা ফুল টাইম জব করার সুযোগ পাবেন ।
যা পরবতীতে মাকেট প্লেসে এর পাশাপাশি অনলাইন ক্যারিয়ার গড়ার জন্য ভালো দিক হিসাবে বিবেচিত হবে ।
ইনকাম সোস পথ:
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাজ করার নিয়ম
অনলাইন কাজ করার আগে প্রতিটি মানুষের শক্তিশালী একটা ইনকাম সোস স্বপ্ন থেকে যায় ।
যেমন আমরা লেখাপড়া করি বড় হয়ে একটা ভালো সরকারি চাকরীর জন্য ।
আসলে তা কয় জনের ভাগ্যে রয়েছে যে আমি সরকারি চাকরীই করব ,
এটা বলা একদম বোকামো ।
তাই সরকারি বা বেসরকারি চাকরির দুনিয়া থেকে বের হয়ে ,
এবং স্বাধীন ভাবে আয় করার একমাত্র মাধ্যম হলো অনলাইন বিজনেস বা অফলাইন বিজনেস করবেন । তাই বিভিন্ন সমস্যা যেমন আমাদের কাছে টাকা বা
মূলধন ঘাটতি সহ প্রতিকূল পরিবেশের কারনে বিজনেস করতে আমরা অক্ষম হয়ে যায় ।
বিজনেস শুরু করার প্রধান কারন অথনৈতিক স্বচ্ছলতা লাগবে তাছাড়া হবে ।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাজ করার নিয়ম
তাই আমরা অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং করা জন্য প্রকিূলতার ঊধ্বে থেকে আমরা সুরক্ষিত ইনকাম সোস হিসাবে বিবেচিত করতে পারি ।
যেমন অ্যাফিলিযেট মাকেটিং করলে ,
আমাদের অভিজ্ঞতা যেমন বাড়বে ও ইনকাম সোস তৈরি হবে ।
অভিজ্ঞতা ছাড়া কিছুই করা যাবেনা অনলাইন জগতে ।
তাই আমরা সব সময় খেয়াল রাখতে হবে ,
যেকোনো মাকেট কাজ করার আগে তাদের কমিউনিটি গাইড লাইন মেনে কাজ করবেন ।
তখন বিজনেস সমস্যা কম দেখা দিবে ।
কোম্পানি তাদের আপডেট চেন্স করে
, কারণ তারা চায় বুস্ট করে ক্যাম্পইন চালানোর জণ্য ।
তাছাড়া আপনি ফ্রিতে কাজ করতে পারবে না তাদের সাইটে ।
এবং কোম্পানির কাছ থেকে মাকেটিং করার জন্য এপ্রুভাল লাগবে ।কিন্তু এই বিষয় আপনাদের মাঝে স্টেপ বাই স্পেট আলোচনা করছি ।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাজ করার নিয়ম
অ্যাফিলিযেট মাকেটিং সুবিধা :
প্রতিটি সেক্টরে কাজ এর জন্য সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে তা নিচে আলোচনা করা হলো
- প্যাসিভ ইনকাম : বতমান অনলাইন জগতে প্যাসিভ ইনকাম করার জণ্য অন্যতম সেরা মাধ্যম হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ।
- তাই প্যাসিভ ইনকাম করার জন্য একটি আপনার ওয়েবসাইট বা ইউটিউব চ্যানেলের সাহয্য ও পরোক্ষ একটি আয়ের জন্য কাযকরী রাস্তা তৈরি হয় ।
- যেন সেই সেক্টর থেকে আপনি ভবিষ্যৎ ভালো টাকা আয় করার পথ খুজে পাবেন ।
- পণ্য তৈরি ঝুঁকি : অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং করার জন্য আপনাকে পন্য কিনতে হবে না ।
- তাই অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং করার ক্ষেত্রে আপনাকে অন্য ব্যক্তির ওয়েবসাইট থেকে পণ্য নিয়ে লিংক তৈরির মাধ্যমে সেল করতে হবে ।
- তাই মাকেটিং করার জন্য আপনার কোনো পণ্য তৈরি বা নস্ট হওয়ার ভয় থাকবে না ।
- তাই আপনাকে অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং করার জন্য কোনো পণ্য উৎপাদন করতে হবে না ।
- তাই এই অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং করার জন্য কোনো উৎপাদন খরচ বা তেমনি বিপণন খরচ ও দিতে হবে না ।
-
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাজ করার নিয়ম
- একদম আপনি ফ্রিতে প্রোডাক্ট সিলেক্ট ও লিংক তৈরি মাধ্যমে মাকেটিং করার সুযোগ পাচ্ছেন ।বতমান বড় বড় ফ্রিল্যান্সর গুলো এই ভাবেই ইনকাম করছে মাকেট প্লেসে ।
- মাকেটিং স্বাধীনতা : মার্কেটিং করা আগে আপনার পছন্দ মতো সময় ট্রাফিক সোস বা ভিজিটর হালনাগাদ করতে হবে ।
- তাই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং নিজের ইচ্ছে মতো সময় বার করে কাজ করা যায় ,
- তাই এটি একটি স্বাধীন পেশা বলা হয় ।
- অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং করার জন্য আপনাকে কারো আদেশ বা সিদ্ধান্ত কাজ করতে হবে না ।
- মন চাইলে কাজ করবেন না হলে করবেন ।
- এই জন্যই অ্যাফিলিযেট মার্কেটিং একটি স্বাধীন পেশা ।
- ব্যবসায়িক উন্নয়ন : অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা ফলে মার্কেটারদের মধ্যে শেয়ার ও হোল্ডারদের মধ্যে একটি ভালো সর্ম্পক তৈরি হয় ।
- যা মার্কেট কাজ করার জন্য ভরিষ্যৎ ব্যবসায়িক সর্ম্পকের উন্নতি হয় । আপনি তাদের সাথে ভালো ভাবে চললে , মার্কেটে বেশি দিন র্টিকে থাকতে পারবে ।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং অসুবিধা :
- প্রতিযোগিতা : অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং করার পর ধৈয্য হারানো যাবে না ।
- অথ্যাৎ এই সেক্টরে সব সময় অকল্পনীয় প্রতিযোগিতা বিরাজ করে ।
- তাই সেই কারণে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং জগতে খুব কম সংখ্যক লোক সফলতা অজন করে থাকে ।তাই মার্কেটিং আপডেট এর সাথে কাজ চালিযে যাবেন ।
- কমিশনে ইনকাম : অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার সময় আপনার এ্কটা একাউন্ট অবশ্যই থাকবে ।
- মার্কেটিং সময় আপনার পণ্য বিক্রি হবে তখন অ্যাফিলিয়েট কমিশন তারা আপনার এ্কাউন্ট জমা করে দিবে অটোমেটিক ।
- পণ্য টি বিক্রি করার জন্য আপনাকে বিভিন্ন সিস্টেম অবল্বণ করতে হবে ।
- যেমন ,
- একজন কাস্টমারকে তাদের সাইটের সব প্রসেস গুলো অনুসরণ করে পণ্য ক্রয় করা থেকে আপনাকে অনেক কাঠ – খড় পোড়াতে হবে ।
- যেমন , কাস্টমার প্রোডাক্ট চয়েস এবং পারস্টে ও অ্যাড টু কাট চেক আউট পার হওয়ার পর পণ্যটি হাতে পেলে আপনি তাদের কাছ থেকে কমিশন পাবে ।
- কাস্টমার রিউট দিলে আপনার পণ্রটি পরবতীতে মার্কেট টপ উঠে যাবে ।
- সময় সাপেক্ষ বিষয় : অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে অনেক সময় দিতে হবে ।
- এবং আপনার বুদ্ধি বা জ্ঞান ও সময় খাটনি দিতে হবে ।
- তাছাড়া সফলতা পাওয়া যাবে না ।
- অনিশ্চয়তা : অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং পণ্য বিক্রি হওয়ার পর আপনাকে কমিশন আকারে দেওয়া হবে ।
-
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাজ করার নিয়ম
- সেহেতু কোনো কারণে প্রোডাক্ট কম বিক্রি হলে মার্কেটিং সাইট থেকে ইনকাম কম হবে ।
- তাই বতমান অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ইনকাম বিষয়ে অনিশ্চয়তা থেকে যায় ।
- কিন্তু এখানে হাল ছেড়ে দিলে চলবে না ।
- কারণ মার্কেট প্লেসে সব সময় কেনা বেচা হয় না ।
- নিদিস্ট কিছু মাস রয়েছে যা এক বছরের ইনকাম এক মাসে হবে ।
- অর্থ্যাৎ আপনারা ধৈয্য ও সময় ব্যয় করলে ভবিষ্যৎ ভালো কিছু করতে পারবে ।
- এবং পাশাপাশি ডিজাইন কাজ ও ওয়েবসাইট এসি ইও বিভিন্ন ধরনের কাজের সাথে পরিচিত থাকবেন ।
- কারণ সব বিষয়ে কাজ জানা থাকলে ইনকাম এর সমস্যা হবেনা ।
কিন্তু সঠিক সময় আপনি যদি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন ।
তাহলে আমি মনে করব ,
আপনি খুব কম সময়ের মধ্যে আপনার ভাগ্য পরিবতণ হয়ে যাবে । তাই এই বিষয় সঠিক ধারণা থাকতে হবে ।
তাছাড়া আপনি নতুন অবস্থায় যদি মাকেৃটিং এর সাথে স্প্যাম করেন তাহলে আপনার ক্যারিয়ার ননস্ট হয়ে যাবে
তাই আমি নতুনদের বলতেছি ,
আপনারা আমার ব্লগ আর্টিকেল টি সঠিক ভাবে পড়ে কাজ চালু করলে আশা করি আপনারা কোন দিন ক্ষতি হবে না ।
কিন্ত যদি মনে করেন যে আমি স্প্যাম করে টাকা ইনকাম করব ।
সে বিষয় আমি আপনাদের মত দেইণি ।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাজ করার নিয়ম
আমি আপনাদের বার বার সতক করছি ।
তাও যদি আপনি এই কাজ করেন তাহলে আপনার পায়ে আপনি নিজেই কুড়াল মারছেন ।
অর্থ্যাৎ এই জগতে আপনি সঠিক ভাবে কাজে লাগাতে পারলে , আপনার প্যাসিভ ইনকাম ঘুমালেও হবে এটা বাস্তব ।
আশা করি আমি আপনাদের জাস্ট একটা ধারণা দিলাম । আপনারা মন দিয়ে কাজ করবেন ভালো কিছু হবে ।
সবার সু স্বাস্ত্যতা কামনা করছি ,
লেখক , মো: ইউসুফ আলী মামুন